একজন কর্মীবান্ধব ও মানবিক নেতা বিএনপি নেতা এ্যাড. মোঃ মেহেদী হাসান স্বাধীন খবর স্বাধীন খবর স্বাধীন খবর প্রকাশিত: ১:১৭ অপরাহ্ণ, জুন ১, ২০২৫ মোঃ শান্ত খান বিশেষ প্রতিনিধি নেতৃত্বের গুণাবলী সবার মধ্যে থাকে না। একজন প্রকৃত নেতা তিনিই যিনি কর্মীর মনের ভাষা পড়তে পারেন, চোখের দিকে তাকালেই কর্মীকে বুঝতে পারেন, প্রত্যন্ত অঞ্চলের একজন কর্মীর নামও স্মরণ রাখতে পারেন-আমাদের শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন এমনি মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, অবিসংবাদিত রাষ্ট্রনায়ক তাঁর স্ত্রী সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার এবং ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রনায়ক বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ও একই গুণের অধিকারী দূরদর্শী রাজনৈতিক। নেতা যদি প্রকৃত কর্মীকে চিনতে না পারেন, কর্মীর মনের ভাষা পড়তে না পারেন, কর্মীর বিপদে-সংকটে সাধ্যমতো পাশে দাঁড়াতে না পারেন-তিনি নেতা নন, তিনি অভিনেতা। তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নবাসীর সৌভাগ্য তারা এমনি একজন নেতাকে পেয়েছেন যিনি ক্ষমতায় থাকার সময়ও যেমন দলীয় সর্বস্তরের নেতাকর্মীসহ সর্বসাধারণের পাশে দাঁড়িয়েছেন, ক্ষমতার বাহিরে থেকেও সমভাবে ছিলেন নেতাকর্মীদের পাশে, সাধারণ মানুষের পাশে। তিনি তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন বিএনপি সহ সভাপতি এ্যাড. মোঃ মেহেদী হাসান ভাই। তিনি তেঁতুলঝোড়াবাসীর গর্ব, তেঁতুলঝোড়াবাসীর অহংকার, তাদের প্রাণের নেতা। সাবেক সহ-সভাপতি কেরানীগঞ্জ মডেল থানা বি.এন.পি ছিলেন এ্যাড. মোঃ মেহেদী হাসান ভাই। তেঁতুলঝোড়াবাসীর সর্বস্তরের মানুষের অবাধ যাতায়াত ছিলো তার কার্যালয় ও বাসভবনে। তিনি কর্মীদের সবসময় আগলে রাখতেন, এখনও রাখেন। ছিলেন বিএনপি নেতা, হয়েছেন জননেতা। দলীয় নেতাকর্মীদের তিনি কখনো পিতা, কখনো ভাইয়ের মতো আগলে রেখেছেন। হাজারো ব্যস্ততার মাঝেও যে কোন ফোনই তিনি রিসিভ করেন, সময় নিয়ে কথা বলেন, অথচ জানামতে এমন অনেক নেতাকে জানি কর্মীর চরম বিপদে-সংকটে দিনের পর দিন শতটা ফোন দিলেও তা রিসিভকরেন না কিংবা কেটে দেন! এ জাতীয় নেতা, নেতা নন, আগেই বলেছি এরা অভিনেতা, রঙ্গমঞ্চে এরা অভিনয় শেষে একসময় নিজেকে আড়াল করে নেন। এ্যাড. মোঃ মেহেদী হাসান ভাই আমার নেতা, আমার বড় ভাইয়ের নেতা, আমার ছোট ভাইয়ের নেতা। কয়েক বছরেরও অধিককাল তিনি আমাদের প্রাণের নেতা, ভালোবাসার নেতা। ব্যাপক সমর্থন ও জনপ্রিয় তাও ছিল আমার সে সময়, কিন্তু আমার বড় ভাই যিনি অনেক আগে হতেই এ্যাড. মোঃ মেহেদী হাসান ভাইয়ের কর্মী ও মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক কেরানীগঞ্জ মডেল থানা বি.এন.পি এ্যাড. মোঃ মেহেদী হাসান ছিলেন। তিনি এমন একজন নেতা যাকে দেখলে মনের গভীর হতে এমনিতেই শ্রদ্ধা, আস্থা এবং ভালোবাসা নিঃসৃত হয়। প্রায়ই খোঁজ খবর নেন, আমি ব্যবসা করি, পাশাপাশি লেখা লেখি। তার মুখস্থ এটা। আমি আমার কোন সমস্যার কথাই কখনও বলিনি স্বেচ্ছায়- তিনি তো কর্মীবান্ধব নেতা ঠিকই বুঝতে পেরেছেন আমার মনের ভাষা। এমন কর্মীবান্ধব নেতার একজন কর্মী হওয়া সত্যি সৌভাগ্যের বিষয়। সাম্প্রতিক আরেকটি ঘটনা আরও বেশি শ্রদ্ধা, ভালোবাসা বাড়িয়ে দিয়েছে তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন বিএনপি সহ সভাপতি এ্যাড. মোঃ মেহেদী হাসান ভাইয়ের প্রতি। এ্যাড. মোঃ মেহেদী হাসান ভাই এমনি মানবিক ও কর্মীবান্ধব একজন নেতা। যার জন্য তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়নবাসী আজ গর্ব করে বুকে হাত – দিয়ে বলতে পারে ‘আমাদের একজন মেহেদী আছে, সে মেহেদী জনতার’ SHARES রাজনীতি বিষয়: